যারা স্বশব্দে বা জোরে আমীন বলার হাদিস খুজে পায়না তাদের কে এই ভিডিওটি দেখান | আমীন জোরে না আস্তে ?

Monday, July 16, 2018

Misguided and astray scholar so-called pir chormonai had burnt mosque in Bangladesh- Shaikh Shariful Islam Madani

Misguided and astray scholar so-called pir chormonai had burnt mosque in Bangladesh- Shaikh Shariful Islam Madani
মসজিদে আগুন চরমোনাই


vondo chormonai

চরমোনাইপন্থিরা পেট্রোল দিয়ে ভোলার মসজিদে আগুন জ্বালালো- ভাংলো মসজিদ পুড়ালো কুরআন পুড়লো ওদের কপাল

 

চরমোনাইপন্থিরা পেট্রোল দিয়ে ভোলার মসজিদে আগুন জ্বালালো- ভাংলো মসজিদ পুড়ালো কুরআন পুড়লো ওদের কপাল

  চরমোনাই পীরের মুরিদ চরম্পন্থিরা ভোলায় আহলে হাদিস মসজিদ ভেঙ্গে তারপর আগুন দিয়ে পুড়ে দিলো- আল্লাহ জালেমদের বিচার করবেন। [ওরা শুধু পুড়েনি মসজিদ-পুড়েনি কোরআন, পুড়েছে ওদের কপাল] ভোলার সেই মাসজিদটি শেষ পর্যন্ত পেট্রোল দিয়ে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। . মুসলিম হয়ে কিভাবে একটি মাসজিদ আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দিলো? মাসজিদের ভিতর তো ইসলামী বই ছিলো, কুরআন হাদীছ ছিলো! নাহ, কিছু বলার মতো ভাষা খুজে পাচ্ছি না। . আমরা তো আল্লাহর গজবের ভয় করছি...! আপনি ভয় করছেন না? -বরিশালের ভোলায় ছ্হীহ আক্বীদার মসজিদে যারা আগুন দিয়ে পুড়িয়েছে, হে আল্লাহ্ সে সকল যালিমদের তুমি শায়েস্তা করো। এবং তাদের ঔরশ থেকে ছ্হীহ আক্বীদার সৈনিক তৈরী করো।" (আ'মীন) আল্লাহ ঘর মাসজিদ বাঙগে( বাংলী) বাংলার নাম দারী মুসলিমরা, দেওনায় বাগীর মাজার আট রসি আট রসির মাজার, মাইজ বান্ডারির মাজর, কে ভালো বাসো তাই তাদের আগলিয়ে রাখো??, কাফেরা বাইতুল মুকাদাস ভাঙেতে চায় আল্লাহ ঘর আর তোমরা কি তাদের মত হয়ে যাওনাই??, আল্লাহ ওদের হেদায়েত করো। না হয় ফেরাউনের মতো ধংস করো,( আমিন) মসজিদ ভাঙ্গার অভিযোগে চরমোনাই পীরকে গ্রেফতারের দাবি করেছেন শাইখ শরিফুল ইসলাম মাদানী বিদাতীরা শুধু মসজিদ ভেংগেই ক্ষান্ত হয়নি সন্ধ্যায় এসে কুরআন এবং হাদিসের কিতাব সহ মসজিদে আগুন লাগিয়ে দিয়েছে। ইয়া আল্লাহ তুমি এদের বিচার কর। LIKE | COMMENT | SHARE | SUBSCRIBE আমাদের ফেসবুক পেজের সাথে থাকুন https://www.facebook.com/BekarZubok/

 

Friday, July 13, 2018

মসজিদে যেরার’ বা ‘ক্ষতিকর মসজিদ’ আহলে হাদিস মসজিদ কি মাসজিদে জিরারের অন্তর্ভুক্ত?

প্রশ্নঃ সহীহ আক্বীদার ভাইদের মাসজিদ ভাঙ্গার বৈধতা প্রমান করতে গিয়ে বাংলাদেশী হুজুরগণ ‘মসজিদে যেরার’ বা ‘ক্ষতিকর মসজিদ’ এর উদাহরণ দিয়ে থাকেন। এই ব্যাপারে বিস্তারিত বলুন।

❏উত্তর
mosjid jerar zirar zerar
একই সমাজে, পাড়ায় বা মহল্লায় পরস্পরের মধ্যে স্বার্থের দ্বন্দ্বের কারণে যদি নতুন মসজিদ তৈরি করা হয় এবং যার দ্বারা মুসলীম সমাজে বিভক্তি সৃষ্টি ও ক্ষতি করা উদ্দেশ্য হয়, তাহলে উক্ত মসজিদকে ‘মসজিদে যেরার’ মাসজিদে জিরারের বা ‘ক্ষতিকর মসজিদ’ বলা হয়।
এটি মসজিদের একটা বিশেষণ, এ নামে নির্দিষ্ট কোনো মসজিদ নেই। এরূপ মসজিদ তৈরির ক্ষেত্রে আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্য থাকে না এবং তা তাক্বওয়ার উপর প্রতিষ্ঠিতও হয় না। এ মসজিদে ছালাত আদায় করা যাবে না। 
.
তবে কেউ না জানার পূর্বে সেখানে ছালাত আদায় করে থাকলে তা পুনরায় আদায় করতে হবে না। [তাফসীর কুরতুবী, তওবা ১০৭ আয়াতের ব্যাখ্যা; শায়খ আলবানী, আছ-ছামরুল মুসতাত্বাব, পৃঃ ৩৯৮] 
.
❏ মসজিদে জেরারের ইতিহাসঃ
মদীনায় আবু আমের নামক এক খৃস্টান পাদ্রী বাস করতো। রাসূল ﷺ হিজরত করে মদীনায় যাওয়ার পর আবু আমের তাঁর সাথে সাক্ষাৎ করে ইসলাম সম্পর্কে বিভিন্ন আপত্তি ও সন্দেহ উত্থাপন করে। রাসূল ﷺ তার সকল আপত্তির জবাব দেন। কিন্তু তবু সে সন্তুষ্ট হতে পারেনি। সে বললো,
-‘আমাদের দু’জনের মধ্যে যে মিথ্যুক সে যেন অভিশপ্ত ও আত্মীয়-স্বজন হতে বিচ্ছিন্ন অবস্থায় মৃত্যু বরণ করেন।’ সে রাসূল ﷺ কে একথাও জানিয়ে দিল যে, সে রাসূল ﷺ এর শত্রুদেরকে সব সময় সাহায্য করতে থাকবে। নিজের এই প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সে বদর হতে হুনাইন পর্যন্ত সকল যুদ্ধে মুসলমানদের শত্রুদের পক্ষ অবলম্বন করে। হুনায়নের যুদ্ধে যখন হাওয়ায়েনের মত বিশালাকার গোত্র মুসলমানদের কাছে হেরে গেল, তখন সে ভগ্ন হৃদয়ে তৎকালীন খৃস্ট ধর্মের ঘাঁটি সিরিয়ায় চলে যায় এবং আত্মীয়-স্বজন হতে বিচ্ছিন্ন অবস্থায় সেখানেই মৃত্যুবরণ করে। এভাবে তার নিজের বদ দোয়া ও অভিশাপ দ্বারা সে নিজেই ঘায়েল হয়।
.
জীবদ্দশায় আবু আমের পাদ্রী আজীবন ইসলাম ও মুসলমানদের শত্রুতা করে। এমনকি সে রোম সম্রাটকে মদীনায় আক্রমণ চালিয়ে মুসলমানদের নাম নিশানা মুছে ফেলার প্ররোচনাও দিয়েছিল।
মদীনার মুসলমানদের মধ্যে যারা বর্ণচোরা, ভন্ড ও মোনাফেক ছিল, সর্বকালের ও সর্বদেশের মোনাফেকদের মতই তারাও ইহুদী ও খৃস্টানদের ক্রীড়নক ছিল। বিশেষতঃ আবু আমেরের তারা খুবই ভক্ত ও অনুগত ছিল। আবু আমের এই মোনাফেকদের কাছে চিঠি লিখলো যে, আমি রোম সম্রাটকে মদীনা আক্রমণ করার অনুরোধ জানিয়েছি। কিন্তু সম্রাটের বাহিনীকে সহযোগিতা করে এমন একটি দল মদীনাতেও সংগঠিত হওয়া জরুরী। এ জন্য তোমরা মদীনায় মসজিদের নাম দিয়ে একটি গৃহ নির্মাণ কর, যেন মদীনার মুসলমানদের মধ্যে কোন সন্দেহ সৃষ্টি না হয়। সেই গৃহে নিজেরাও সমবেত হও, কিছু অস্ত্র শস্ত্র ও সাজ সরঞ্জাম তাতে সংগ্রহ করে রাখ।
.
তার এ চিঠির ভিত্তিতে ১২ জন মোনাফেক মদীনার কোবা মহল্লায় একটি মসজিদ নির্মাণ করলো। এই মহল্লায় রাসূল ﷺ হিজরত করে এসে প্রথম অবস্থান করেছিলেন এবং একটি মসজিদ তৈরি করেছিলেন। অতঃপর তারা স্থির করলো যে, ঐ মসজিদে রাসূল ﷺ দ্বারা এক ওয়াক্ত নামায পড়াবে। এতে মুসলমানদের মনে আর কোন সন্দেহ থাকবে না। তারা বুঝবে এটাও অন্যান্য মসজিদের মতই একটা মসজিদ।
.
তাদের একটি প্রতিনিধি দল রাসূল ﷺ এর সাথে সাক্ষাত করে বুঝালো যে, কোবার বর্তমান মসজিদটি অনেক দূরে অবস্থিত। দুর্বল ও অসুস্থ লোকেরা এতদূর যেতে পারে না। তাছাড়া ওখানে সব লোকের সংকুলনাও হয় না। তাই আমরা আর একটি মসজিদ নির্মাণ করেছি। আপনি এতে এক ওয়াক্ত নামায পড়ে উদ্বোধন করে দিয়ে যান।
. 
রাসূল ﷺ তখন তাবুক যুদ্ধের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত ছিলেন। তাই ওয়াদা করলেন যে, যুদ্ধ হতে ফিরে এসে তিনি ওখানে নামায পড়াবেন। কিন্তু তাবুক হতে ফেরার পথে সূরা তাওবার এই আয়াতটি নাযিল হয় -
﴿وَالَّذِينَ اتَّخَذُوا مَسْجِدًا ضِرَارًا وَكُفْرًا وَتَفْرِيقًا بَيْنَ الْمُؤْمِنِينَ وَإِرْصَادًا لِّمَنْ حَارَبَ اللَّهَ وَرَسُولَهُ مِن قَبْلُ ۚ وَلَيَحْلِفُنَّ إِنْ أَرَدْنَا إِلَّا الْحُسْنَىٰ ۖ وَاللَّهُ يَشْهَدُ إِنَّهُمْ لَكَاذِبُونَ﴾
-আরো কিছু লোক আছে, যারা একটি মসজিদ নির্মাণ করেছে (সত্যের দাওয়াতকে) ক্ষতিগ্রস্ত করার উদ্দেশ্যে, (আল্লাহর বন্দেগী করার পরিবর্তে) কুফরী কারার জন্য মুমিনদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করার লক্ষ্যে এবং (এ বাহ্যিক ইবাদতগাহকে) এমন এক ব্যক্তির জন্য গোপন ঘাটি বানাবার উদ্দেশ্যে যে ইতিপূর্বে আল্লাহ ও তার রসূলের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছিল৷ তারা অবশ্যি কসম খেয়ে বলবে, ভালো ছাড়া আর কোন ইচ্ছাই আমাদের ছিল না৷ কিন্তু আল্লাহ সাক্ষী, তারা একেবারেই মিথ্যেবাদী৷ [সূরা তাওবা ১০৭]
.
আয়াত নাযিল করে আল্লাহ তাতে নামায পড়াতে নিষেধ করলেন এবং তাকে ‘মসজিদে যেরার’ (ক্ষতিকর মসজিদ) নামে আখ্যায়িত করলেন। রাসূল ﷺ এই নির্দেশ অনুসারে নামায তো পড়লেনইনা, অধিকন্তু কতিপয় সাহাবীকে পাঠিয়ে দিয়ে মসজিদটি আগুন ধরিয়ে পুড়িয়ে দিলেন।
সূরা তাওবার সংশ্লিষ্ট আয়াতে এই মসজিদটিকে তিনটি কারণে মসজিদে যেরার বলা হয়েছে,
১। এর দ্বারা ইসলামের ক্ষতি সাধন ও কুফরী প্রতিষ্ঠার সংকল্প করা হয়েছিল।
২। এর দ্বারা মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ ও অনৈক্য সৃষ্টির চেষ্টা করা হয়েছিল।
৩। সেখানে ইসলামের শত্রুদেরক আশ্রয় দেয়ার ফন্দি আটা হয়েছিল।
.
এখন আপনারাই বলুন,
১। আহলে হাদীছগন কি কুফুরী প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম করছে, নাকি শিরক ও বিদ’আতকে হটিয়ে তাওহীদ প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম করছে?
২। মুসলমান নাম ধারণ করেও ইসলামের চিহ্নিত শত্রুদের আনুগত্য করা সুস্পষ্ট মোনাফেকীর লক্ষণ। আহলে হাদীছগণ কে সেই কাজ করছে?
৩। মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ ও অনৈক্য সৃষ্টির উদ্দেশ্যে মসজিদ নির্মান করছে? নাকি অন্যান্য মাসজিদের মতোই প্রয়োজনের খাতিরেই মাসজিদ প্রতিষ্ঠা করছে?
৪। আহলে হাদীছগণ কি তাদের মাসজিদে কাফেরদের আশ্রয় দিয়ে থাকে?

Wednesday, July 11, 2018

ডাঃ জাকির নায়েক মুসলিম না- ওলিপুরি সাহেব। মাওলানা আবুল কালাম আব্দুল বাস...



ডাঃ জাকির নায়েক মুসলিম না- ওলিপুরি সাহেব। মাওলানা আবুল কালাম আব্দুল বাসার তার উচিৎ জবাব দিলেন

নামাজে হাত বাধার হাদিসের চুলচেরা বিশ্লেষণ ও বিশুদ্ধ মতঃ নাভির নিচে না বু...



নামাজে হাত বাধার হাদিসের চুলচেরা বিশ্লেষণ ও বিশুদ্ধ মতঃ নাভির নিচে না বুকের উপর কোথায় হাত বাধবেন

ওলিপুরি সাহেবকে সিলেটের কুমারপাড়ায় আত-তাক্বওয়া মসজিদে আমন্ত্রন জানালেন শ...







ওলিপুরি সাহেবকে সিলেটের কুমারপাড়ায় আত-তাক্বওয়া মসজিদে আমন্ত্রন জানালেন শাইখ সালাহ উদ্দিন আহমদ মাক্কী